বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ কোলেস্টেরল সমস্যায় ভুগছেন। অতিরিক্ত কোলেস্টেরল জমে গেলে হৃদরোগ, স্ট্রোকসহ নানা জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়ে। তবে মাত্র ৩০ দিনের নিয়মিত যত্নে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।সুস্থ থাকতে হলে স্বাস্থ্যকর খাবার খাদ্যতালিকায় রাখুন।
![]() |
কোলেস্টেরল কমবে মাত্র ৩০ দিনে, সহজ কিছু উপায় |
কোলেস্টেরল কমানোর সহজ কিছু উপায়:
-
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন
-
ভাজা-পোড়া খাবার, লাল মাংস, ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন।
-
বেশি করে শাকসবজি, ডাল, ফলমূল, বাদাম ও গোটা শস্য খান।
-
মাছ ও অলিভ অয়েল ভালো ফ্যাট হিসেবে খাদ্যতালিকায় রাখুন।
-
ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন
-
অতিরিক্ত ওজন কোলেস্টেরল বাড়ায়। নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করলে ওজন ও কোলেস্টেরল দুইই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
-
ব্যায়াম অভ্যাস করুন
-
প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, জগিং, যোগব্যায়াম বা সাইক্লিং করুন।
-
ধূমপান ও অ্যালকোহল থেকে বিরত থাকুন
-
ধূমপান ও মদ্যপান সরাসরি কোলেস্টেরল বৃদ্ধির অন্যতম কারণ।
-
পর্যাপ্ত পানি পান করুন
-
শরীর থেকে টক্সিন বের করতে ও লিপিডের ভারসাম্য বজায় রাখতে দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
-
স্ট্রেস কমান
-
মানসিক চাপ কোলেস্টেরল বাড়াতে ভূমিকা রাখে। তাই ধ্যান, গান শোনা বা প্রিয় কাজ করার মাধ্যমে স্ট্রেস কমাতে হবে।
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন
-
ভাজা-পোড়া খাবার, লাল মাংস, ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন।
-
বেশি করে শাকসবজি, ডাল, ফলমূল, বাদাম ও গোটা শস্য খান।
-
মাছ ও অলিভ অয়েল ভালো ফ্যাট হিসেবে খাদ্যতালিকায় রাখুন।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন
-
অতিরিক্ত ওজন কোলেস্টেরল বাড়ায়। নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করলে ওজন ও কোলেস্টেরল দুইই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ব্যায়াম অভ্যাস করুন
-
প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, জগিং, যোগব্যায়াম বা সাইক্লিং করুন।
ধূমপান ও অ্যালকোহল থেকে বিরত থাকুন
-
ধূমপান ও মদ্যপান সরাসরি কোলেস্টেরল বৃদ্ধির অন্যতম কারণ।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন
-
শরীর থেকে টক্সিন বের করতে ও লিপিডের ভারসাম্য বজায় রাখতে দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
স্ট্রেস কমান
-
মানসিক চাপ কোলেস্টেরল বাড়াতে ভূমিকা রাখে। তাই ধ্যান, গান শোনা বা প্রিয় কাজ করার মাধ্যমে স্ট্রেস কমাতে হবে।
উপসংহার : কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা শুধু হৃদরোগ প্রতিরোধেই নয়, বরং সামগ্রিক সুস্থতার জন্যও অত্যন্ত জরুরি। মাত্র ৩০ দিনের নিয়মিত যত্নে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম ও জীবনধারায় কিছু পরিবর্তন আনলেই কোলেস্টেরল অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। সুস্থ থাকতে হলে এখন থেকেই সচেতন হোন এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ে তুলুন। 👉 নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।